গাংনীর ইউনিয়ন ভুমি অফিস গুলো দূর্নীতির আখড়া।জমি খারিজের নামে তহসীলদারদের অর্থ বানিজ্য।
এম এ লিংকন- গাংনীর ইউনিয়ন ভূমি অফিস গুলো বর্তমানে দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়েছে। জমি ক্রয় বিক্রয়ের ক্ষেত্রে এবং জমির ট্যাক্স পরিশোধের জন্য জমি...
https://gangninews.blogspot.com/2010/01/blog-post_3357.html
এম এ লিংকন- গাংনীর ইউনিয়ন ভূমি অফিস গুলো বর্তমানে দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়েছে। জমি ক্রয় বিক্রয়ের ক্ষেত্রে এবং জমির ট্যাক্স পরিশোধের জন্য জমি, নামজারি, বা খারিজের জন্য সাধারণ গ্রাহকগন হয়রানির শিকার হচ্ছে। সে ক্ষেত্রে জমি খারিজের নামে তহসিলদারগন দেদারছে অর্থ বানিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে। উপজেলার ৯টি ইউনিয়ন পর্যায়ে যেমন কাথুলী ইউনিয়ন ভুমি অফিস করমদি ভুমি অফিস, গাঁড়াডোব ভূমি অফিস, চাঁদপুর ভূমি অফিস, ও গাংনী পৌর এলাকার থানা পাড়া ভূমি অফিসে সংশ্লিষ্ট এলাকার জন সাধারণ জমি জমা সংক্রানত্ম সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
উপজেলা ভূমি অফিস সুত্রে জানা গেছে, জমি খারিজ করতে দলিল প্রতি ৫০ টাকা ফিস লাগার কথা থাকলেও তহসীলদারগন, নিজস্ব দালালদের মাধ্যমে ৫ শত টাকা থেকে ১ হাজার টাক পর্যনত্ম নিয়ে মাসের পর মাস হয়রানি করেও খারিজ করে দিচ্ছে না। মাত্র ৪৫ দিন সময়ের মধ্যে খারিজ করার বিধান থাকলেও নানা অজুহাত তা দীর্ঘ সুত্রিতায় বেঁধে রাখা হচ্ছে। ভাটপাড়া, কাজীপুর, গাড়াডোব ভুমি অফিসের তহশীলদারগন ভূমি মালিকদের নিকট থেকে খাজনা বাবদ ১০ গুন টাকা নিলেও রশিদ দেয়া হচ্ছে মাত্র ২ টাকা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জুগিন্দা, আযান, গাড়াডোব, বেতবাড়িয়া, কাজীপুর, হোগলবাড়িয়া গ্রামের শতাধিক ভূমি মালিক নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অভিযোগ করে বলেন। তারা তহশীলদারদের দালালদের মাধ্যমে জমি খারিজ করার জন্য চাহিদা মোতাবেত ৫ শত থেকে ১ হাজার টাকা পরিশোধ করেও ৬/৭ মাস ঘুরেও জমি খারিজ হয়নি।
এ ব্যাপারে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাজিয়া ইসলাম এ প্রতিনিধিকে জানান, কোন তহসীলদারের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ আসলে আমি আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।
উপজেলা ভূমি অফিস সুত্রে জানা গেছে, জমি খারিজ করতে দলিল প্রতি ৫০ টাকা ফিস লাগার কথা থাকলেও তহসীলদারগন, নিজস্ব দালালদের মাধ্যমে ৫ শত টাকা থেকে ১ হাজার টাক পর্যনত্ম নিয়ে মাসের পর মাস হয়রানি করেও খারিজ করে দিচ্ছে না। মাত্র ৪৫ দিন সময়ের মধ্যে খারিজ করার বিধান থাকলেও নানা অজুহাত তা দীর্ঘ সুত্রিতায় বেঁধে রাখা হচ্ছে। ভাটপাড়া, কাজীপুর, গাড়াডোব ভুমি অফিসের তহশীলদারগন ভূমি মালিকদের নিকট থেকে খাজনা বাবদ ১০ গুন টাকা নিলেও রশিদ দেয়া হচ্ছে মাত্র ২ টাকা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জুগিন্দা, আযান, গাড়াডোব, বেতবাড়িয়া, কাজীপুর, হোগলবাড়িয়া গ্রামের শতাধিক ভূমি মালিক নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অভিযোগ করে বলেন। তারা তহশীলদারদের দালালদের মাধ্যমে জমি খারিজ করার জন্য চাহিদা মোতাবেত ৫ শত থেকে ১ হাজার টাকা পরিশোধ করেও ৬/৭ মাস ঘুরেও জমি খারিজ হয়নি।
এ ব্যাপারে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাজিয়া ইসলাম এ প্রতিনিধিকে জানান, কোন তহসীলদারের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ আসলে আমি আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।