গাংনীতে রস্ক প্রকল্পভুক্ত আনন্দ স্কুলের শিক্ষকদের সচেতনামূলক সমাবেশ।
আবু হোসেন-গাংনীতে রস্ক প্রকল্পভুক্ত আনন্দ স্কুলের ইএসপি ও শিক্ষকদের সচেতনামূলক সমাবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার কিকেলে উপজেলা শিক্ষা অফি...
https://gangninews.blogspot.com/2010/01/blog-post_6081.html
আবু হোসেন-গাংনীতে রস্ক প্রকল্পভুক্ত আনন্দ স্কুলের ইএসপি ও শিক্ষকদের সচেতনামূলক সমাবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার কিকেলে উপজেলা শিক্ষা অফিসের আয়োজনে উপজেলা অডিটোরিয়ামে উক্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশ উপজেলা শিক্ষা অফিসার এহসানুল হাবীবের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। রস্ক প্রকল্পের সহকারী পরিচালক নুরুজ্জামান মল্লিক। বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন, রস্কের কনসালটেন্ট রফিকুল ইসলাম, উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসার নুর ইসলাম, রিসোর্স সেন্টারের সহকারী কর্মকর্তা মোসত্মাক আহম্মেদ ও গাংনী রিপোর্টাস ইউনিটির সভাপতি আমিরুল ইসলাম অল্ডাম প্রমুখ।
কামরুজ্জামান, আশরাফুল হক লাল্টু, এন, আই, রিন্টু চৌধুরী, নজরুল ইসলাম ও ফিরোজ আহম্মেদ উপস্থিত ছিলেন।
ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের নিরক্ষর মুক্ত করতে গাংনীতে ১৫৩টি আনন্দ স্কুল চালু রয়েছে। প্রতি স্কুলে ১ জন শিক্ষক (পুরুষ/মহিল? নিয়োজিত রয়েছেন। প্রকল্প গাংনীতে ৪ বছর বাসত্মবায়িত হলেও উল্লেখ যোগ্য সাফল্য আর্সোম। সেক্ষেত্রে শিক্ষকদের আরও আনত্মরিক ও দায়িত্ব পালনের আহবান জানানো হয়। সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, অনেক স্কুল বন্ধ থাকে। এ ছাড়াও ছাত্র ছাত্রীদের উপবৃত্তি প্রদানে রয়েছে ঘাপলা। উপবৃত্তি ঠিকমত বিবরণ না করে শিক্ষক ও এনজিও পরিচালকরা ভাগাভাগি করে নিচ্ছে। এ ব্যাপারে সহকারী পরিচালক এক প্রশ্নের জবাবে বলেন ২০০৯ সালে আমাদের প্রকল্পের তেমন সাফল্য দেখাতে পারিনি। আমাদের সকল ক্ষেত্রে ব্যর্থতা রয়েছে। এ বছর ২০১০সালে আনন্দ স্কুল গুলি মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার করে ভালভাবে চালানো হবে। সকলের সহযোগীতা কামনা করেছেন।
সমাবেশ উপজেলা শিক্ষা অফিসার এহসানুল হাবীবের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। রস্ক প্রকল্পের সহকারী পরিচালক নুরুজ্জামান মল্লিক। বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন, রস্কের কনসালটেন্ট রফিকুল ইসলাম, উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসার নুর ইসলাম, রিসোর্স সেন্টারের সহকারী কর্মকর্তা মোসত্মাক আহম্মেদ ও গাংনী রিপোর্টাস ইউনিটির সভাপতি আমিরুল ইসলাম অল্ডাম প্রমুখ।
কামরুজ্জামান, আশরাফুল হক লাল্টু, এন, আই, রিন্টু চৌধুরী, নজরুল ইসলাম ও ফিরোজ আহম্মেদ উপস্থিত ছিলেন।
ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের নিরক্ষর মুক্ত করতে গাংনীতে ১৫৩টি আনন্দ স্কুল চালু রয়েছে। প্রতি স্কুলে ১ জন শিক্ষক (পুরুষ/মহিল? নিয়োজিত রয়েছেন। প্রকল্প গাংনীতে ৪ বছর বাসত্মবায়িত হলেও উল্লেখ যোগ্য সাফল্য আর্সোম। সেক্ষেত্রে শিক্ষকদের আরও আনত্মরিক ও দায়িত্ব পালনের আহবান জানানো হয়। সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, অনেক স্কুল বন্ধ থাকে। এ ছাড়াও ছাত্র ছাত্রীদের উপবৃত্তি প্রদানে রয়েছে ঘাপলা। উপবৃত্তি ঠিকমত বিবরণ না করে শিক্ষক ও এনজিও পরিচালকরা ভাগাভাগি করে নিচ্ছে। এ ব্যাপারে সহকারী পরিচালক এক প্রশ্নের জবাবে বলেন ২০০৯ সালে আমাদের প্রকল্পের তেমন সাফল্য দেখাতে পারিনি। আমাদের সকল ক্ষেত্রে ব্যর্থতা রয়েছে। এ বছর ২০১০সালে আনন্দ স্কুল গুলি মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার করে ভালভাবে চালানো হবে। সকলের সহযোগীতা কামনা করেছেন।