মুজিবনগর দিবসকে রাষ্ট্রীয় ভাবে পালন করা না হলে বাংলাদেশের কোন দিবসই রাষ্ট্রীয়ভাবে পালন করা উচিত না—-কথা সাহিত্যিক রফিকুর রশিদ।।
মুজিবনগর দিবসকে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালন করা না হলে বাংলাদেশের কোন দিবসই রাষ্ট্রীয়ভাকে পালন করা উচিত না। কারন বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের স্বাধীনতার ডাক ...
https://gangninews.blogspot.com/2010/04/blog-post.html
মুজিবনগর দিবসকে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালন করা না হলে বাংলাদেশের কোন দিবসই রাষ্ট্রীয়ভাকে পালন করা উচিত না। কারন বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের স্বাধীনতার ডাক এবং ২৫ মার্চ পাকিস্তানীদের হাতে আটক হওয়ার আগ মূহূর্তে ৫ সদস্য বিশিষ্ট যে কমিটি তৈরী করে দিয়েছিলেন তার প্রকৃত রুপ পেয়েছিল ১৭ এপ্রিল বাংলাদেশের প্রথম বিপ্লবী সরকার গঠনের মধ্য দিয়ে। কমিটির ৫ সদস্যকে নিয়েই গঠন করা হয়েছিল বাংলাদেশের প্রথম সরকার। ১৭ এপ্রিল শনিবার সনদ্ধ্যায় বঙ্গবন্দ্ধু নাগরিক সংহতি পরিষদ জাতীয় কমিটির উদ্দ্যেগে মেহেরপুরে অনুষ্ঠিত মুজিবনগর দিবসের আলোচনা সভায় বক্তব্য দিতে গিয়ে গাংনীর কৃতি সন্তান কথাসাহিত্যিক ও ছড়াকার মেহেরপুরের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস রচয়িতা রফিকুর রশিদ এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন,১৭ এপ্রিল ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস কে জাতীয় শপথ দিবেস হিসেবে ঘোষনা করতে হবে।
আজ ১৭ এপ্রিল শনিবার সন্দ্ধ্যায় বঙ্গবন্দ্ধু নাগরিক সংহতি পরিষদ জাতীয় কমিটির উদ্দ্যেগে মেহেরপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমী মিলনায়তনে ঐতিহাসিক ১৭ এপ্রিল উপলক্ষে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি তালুকদার মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, কথা সাহিত্যিক রফিকুর রশিদ, সাংবাদিক মুহাম্মদ রবিউল আলম, তৌহিদুল ইসলাম সুমন, মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাসেম প্রমুখ। সভাপতিত্ব করেন আয়োজক কমিটির আহবায়ক গোলাম মোস্তফা। পরে সেখানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
তিনি বলেন,১৭ এপ্রিল ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস কে জাতীয় শপথ দিবেস হিসেবে ঘোষনা করতে হবে।
আজ ১৭ এপ্রিল শনিবার সন্দ্ধ্যায় বঙ্গবন্দ্ধু নাগরিক সংহতি পরিষদ জাতীয় কমিটির উদ্দ্যেগে মেহেরপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমী মিলনায়তনে ঐতিহাসিক ১৭ এপ্রিল উপলক্ষে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি তালুকদার মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, কথা সাহিত্যিক রফিকুর রশিদ, সাংবাদিক মুহাম্মদ রবিউল আলম, তৌহিদুল ইসলাম সুমন, মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাসেম প্রমুখ। সভাপতিত্ব করেন আয়োজক কমিটির আহবায়ক গোলাম মোস্তফা। পরে সেখানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।