গাংনীর সীমানত্ম দিয়ে মাদক দ্রব্য ও আগ্নেয়াস্ত্র আসছেই,পুলিশ প্রশাসন নিরব।
এম এ লিংকন:- গাংনীর সীমানত্ম দিয়ে অবাধে মাদক দ্রব্য ও আগ্নেয়ান্ত্র এবং গোলা বারুদ আসছেই। বিডিআর জোয়ানদের নাকের ডগা দিয়ে প্রতিদিন ভারত থেকে ফ...
https://gangninews.blogspot.com/2009/12/blog-post_9403.html
এম এ লিংকন:- গাংনীর সীমানত্ম দিয়ে অবাধে মাদক দ্রব্য ও আগ্নেয়ান্ত্র এবং গোলা বারুদ আসছেই। বিডিআর জোয়ানদের নাকের ডগা দিয়ে প্রতিদিন ভারত থেকে ফেন্সিডিল, গাঁজা, হেরোইন, যৌন উত্তেজক ট্যাবলেট, মরফিন ও আগ্নেয়াস্ত্র আসছে। জানা গেছে, মাদক ব্যবসায়ী ও চোরাচালানীদের সাথে মাসোহারা চুক্তিতে ভারতীয় সীমানত্মবর্তী গ্রাম ধলা, গাড়াবাড়িয়া, খাসমহল, রংমহল, তেতুলবাড়িয়া, সহড়াতলা, কাজীপুর, রামদেবপুর, সহগলপুর, কুতুবপুর ইত্যাদি পয়েন্ট দিয়ে মাদক দ্রব্য আসছে।
সরেজমিনে ঘুরে জানা গেছে, খাসমহলের একদল চোরাকারবারী ও একই গ্রামের চোরাচালানী আইনাল হকের দলের সদস্যরা প্রতিনিয়ত মাদক দ্রব্য ও আগ্নেয়ান্ত্র সীমানত্ম পথে পাচার করছে। এসব মাদক দ্রব্য ও আগ্নেয়াস্ত্র পাঁচার সিন্ডিকেটের হাত হয়ে বামন্দি, হাড়াভাঙ্গা, সাহেবনগর, পীরতলা, কালিয়াঘাট, করমদি, নওপাড়া, কালীগাংনী, ধলা, গাংনী, চেংগাড়া, গাড়াডোব ইত্যাদি গ্রামে মজুদ করা হয়। পরবর্তীতে দিব ও নৈশ কালীন পরিবহন, বাস, ট্রাক এবং বিভিন্ন সবজির ঝুড়িতে করে দেশের বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করা হয়।
চোরচালানের বিষয়ে তেতুঁলবাড়িয়া ক্যাম্প কমান্ডার সুবেদার ইউসুফ এ প্রতিনিধিকে জানান, চোরাচালানীরা ক্ষমতাসীন দলের ছত্র ছায়ায় কাজ করে। আমরা তাদের আটক করলেও উপর মহলের হ্যালোর কারণে ধরতে পারছি না। মাদক দ্রব্য সব সময়ই পাচার হয়ে থাকে। মাদক ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট খুব শক্ত। সে কারনে সাধারণ জনগন আমাদের নিকট কোন তথ্য দেয় না। বরং রাজনৈতিক নেতাদের কথামত কাজ না করলে চাকরীর ভয় দেখানো হয়। এ ব্যাপারে পুলিশ প্রশাসন নিরব ভূমিকা পালন করেছে। জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হচ্ছে।
সরেজমিনে ঘুরে জানা গেছে, খাসমহলের একদল চোরাকারবারী ও একই গ্রামের চোরাচালানী আইনাল হকের দলের সদস্যরা প্রতিনিয়ত মাদক দ্রব্য ও আগ্নেয়ান্ত্র সীমানত্ম পথে পাচার করছে। এসব মাদক দ্রব্য ও আগ্নেয়াস্ত্র পাঁচার সিন্ডিকেটের হাত হয়ে বামন্দি, হাড়াভাঙ্গা, সাহেবনগর, পীরতলা, কালিয়াঘাট, করমদি, নওপাড়া, কালীগাংনী, ধলা, গাংনী, চেংগাড়া, গাড়াডোব ইত্যাদি গ্রামে মজুদ করা হয়। পরবর্তীতে দিব ও নৈশ কালীন পরিবহন, বাস, ট্রাক এবং বিভিন্ন সবজির ঝুড়িতে করে দেশের বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করা হয়।
চোরচালানের বিষয়ে তেতুঁলবাড়িয়া ক্যাম্প কমান্ডার সুবেদার ইউসুফ এ প্রতিনিধিকে জানান, চোরাচালানীরা ক্ষমতাসীন দলের ছত্র ছায়ায় কাজ করে। আমরা তাদের আটক করলেও উপর মহলের হ্যালোর কারণে ধরতে পারছি না। মাদক দ্রব্য সব সময়ই পাচার হয়ে থাকে। মাদক ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট খুব শক্ত। সে কারনে সাধারণ জনগন আমাদের নিকট কোন তথ্য দেয় না। বরং রাজনৈতিক নেতাদের কথামত কাজ না করলে চাকরীর ভয় দেখানো হয়। এ ব্যাপারে পুলিশ প্রশাসন নিরব ভূমিকা পালন করেছে। জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হচ্ছে।