গাংনীর ধলা ক্যাম্প ইনচার্জ এস আই মামুনের বিরুদ্ধে উৎকচের অভিযোগ।
এম এ লিংকন- মেহেরপুরের গাংনীর সীমানত্ম গ্রাম খাসমহল থেকে ৩০ গ্রাম হেরোইন সহ এক মাদক ব্যাবসায়ীকে আটক করে মোটা অংকের উৎকোচের বিনিময়ে ছেড়ে দ...
https://gangninews.blogspot.com/2009/12/blog-post_2546.html
এম এ লিংকন- মেহেরপুরের গাংনীর সীমানত্ম গ্রাম খাসমহল থেকে ৩০ গ্রাম হেরোইন সহ এক মাদক ব্যাবসায়ীকে আটক করে মোটা অংকের উৎকোচের বিনিময়ে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ধলা ক্যাম্প ইনচার্জ এস আই মামুনের বিরুদ্ধে।গত শুক্রবার সন্ধ্যায় তরিকুল(২০) নামের এক মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করে ছেড়ে দেওয়ার পর বিষয়টি আলোচিত হয়।
জানা গেছে,এ উপজেলার খাসমহল গ্রামের খলিলুর রহমানের ছেলে তরিকুল দীর্ঘদিন ভারত থেকে মাদক সামগ্রী এনে ব্যবসা করছে। ধবংস করছে যুব সমপ্রদায়কে। গত শুক্রবার টহলে গিয়ে তরিকুলের দেহ তল্লাশী করে ৩০ গ্রাম হেরোইন পাওয়া গেলেও অগগাত কারনে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।পরে তরিকুলের পরিবারের কাছ থেকে টাকা দেওয়ার বিষয়টি প্রচার হয়।এ ব্যাপারে স্থানীয় এক ইউপি মেম্বর ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। অভিযুক্ত এস আই মামুনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন সন্দেহ ভাজন তরিকুলের দেহ তল্লাসী করা হয়েছে তবে কোন মাদক পাওয়া যায়নি। টাকা নেওয়া, প্রশ্নই ওঠেনা।এ দিকে মাদক ব্যবসায়ীকে আটকের পর ছেড়ে দেওয়ায় ওই এলাকায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন
ওঠেছে।
জানা গেছে,এ উপজেলার খাসমহল গ্রামের খলিলুর রহমানের ছেলে তরিকুল দীর্ঘদিন ভারত থেকে মাদক সামগ্রী এনে ব্যবসা করছে। ধবংস করছে যুব সমপ্রদায়কে। গত শুক্রবার টহলে গিয়ে তরিকুলের দেহ তল্লাশী করে ৩০ গ্রাম হেরোইন পাওয়া গেলেও অগগাত কারনে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।পরে তরিকুলের পরিবারের কাছ থেকে টাকা দেওয়ার বিষয়টি প্রচার হয়।এ ব্যাপারে স্থানীয় এক ইউপি মেম্বর ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। অভিযুক্ত এস আই মামুনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন সন্দেহ ভাজন তরিকুলের দেহ তল্লাসী করা হয়েছে তবে কোন মাদক পাওয়া যায়নি। টাকা নেওয়া, প্রশ্নই ওঠেনা।এ দিকে মাদক ব্যবসায়ীকে আটকের পর ছেড়ে দেওয়ায় ওই এলাকায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন
ওঠেছে।