গাংনীতে যৌতুকের দাবীতে নির্যাতন শেষে খাবারের সাথে বিষ দিয়ে পূত্রবধুকে হত্যার অপচেষ্টা।
গাংনী থেকে তাহেরুল ॥ গাংনীতে অতিরিক্ত যোতুকের দাবীতে স্বামী, শশুর-শাশুড়ী ও ননদের নির্যাতন শেষে খাবারের সাথে বিষ দিয়ে পূত্রবধু সীমা (১৯)-কে ...
https://gangninews.blogspot.com/2009/12/blog-post_4146.html
গাংনী থেকে তাহেরুল ॥ গাংনীতে অতিরিক্ত যোতুকের দাবীতে স্বামী, শশুর-শাশুড়ী ও ননদের নির্যাতন শেষে খাবারের সাথে বিষ দিয়ে পূত্রবধু সীমা (১৯)-কে হত্যার অপচেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত বুধবার সন্ধায় উপজেলার হিজলবাড়ীযা গ্রামে এই চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে। সীমা বর্তমানে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। স্বামী- শশুর- শাশুড়ী ও ননদ সহ পরিবারের লোকজন পলাতক রয়েছে।
হামপাতাল ও পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার হিজলবাড়ীয়া গ্রামের হযরত আলীর ছেলে ইয়াছিন আলী(২৫) এর সাথে একই এলাকার করমদি গ্রামের ফরিদ আলীর মেয়ে সীমার(১৯) সাখে এক বছর আগে ২৭ হাজার টাকা যৌতুকের বিনিময়ে বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই পাষন্ড স্বামী- শশুর- শাশুড়ী ও ননদ কুলসুম ও নিলুফার অত্যাচার নির্যাতনে জর্জারিত ছিল। অতিরিক্ত যৌতুকের দাবীতে প্রায়শঃ নির্যাতন চালানো হতো। গত বুধবার সন্ধ্যা রাতে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে শাশুড়ী- ননদ ষড়যন্ত্র এঁটে ভাতের মধ্যে দানাদার কীটনাশক মিশিয়ে হত্যার পর পূত্রবধূ আত্মহত্যা করেছে বলে চালিয়ে দেবার অপচেষ্টা চালায়খাবার শেয়ে বিষ ক্রিয়ার আক্রানত্ম হলে সঙ্গে সঙ্গেই রাত ৯ টার দিকে প্রতিবেশীরা গাংনী হারপাতালে ভর্তি করে। পরবর্তীতে পিত্রালয়ে খবর দেয়া হলে আত্মীয়-স্বজন হাসপাতালে আসে এবং সীমার নিকট সব ঘটনা শোনে। এ ব্যাপারে স্বামী- শশুর- শাশুড়ী ও ননদরা হত্যার উদ্দেশ্যে জোড়পূর্বক বিষ মাখানো ভাত দিয়েছে। আমি এখন ৩ মাসের অনত্মঃসত্ত্বা। আমি বাচঁতে চাই। সীমার পিতা ফরিদ জানান, আমি এই নির্যাতনের বিচার চেয়ে মামলা করবো। আমার মেয়েকে আর ঐ জাহান্নামে দেবো না। এ রিপোর্ট লেখা পর্যনত্মমামলার প্রস্তুতি চলছিল। একদিন পরেও সীমার স্বামীর পরিবারের কেউ কাঁজখবর নিতে আসেনি। সকলেই পলাতক রয়েছে। মামলার ঠেকাতে দেন- দরবার শুরু করেছে।
অন্যদিকে একই এলাকায় কুলবাড়ীয়া গ্রামের মনিরুলের স্ত্রী মাছুরা (২৫) পারিবারিক কলহের জের ধরে বিষপানে আত্মহত্যার অপচেষ্টা চালিয়েছে। গত বৃহ স্পতিবারে সকালে ১ সনত্মানের জজনী স্বামীর নির্যাতন সইতে না পেরে বিষপান করে। বর্তমানে মাছুরা খাতুন গাংনী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীর রয়েছে।
হামপাতাল ও পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার হিজলবাড়ীয়া গ্রামের হযরত আলীর ছেলে ইয়াছিন আলী(২৫) এর সাথে একই এলাকার করমদি গ্রামের ফরিদ আলীর মেয়ে সীমার(১৯) সাখে এক বছর আগে ২৭ হাজার টাকা যৌতুকের বিনিময়ে বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই পাষন্ড স্বামী- শশুর- শাশুড়ী ও ননদ কুলসুম ও নিলুফার অত্যাচার নির্যাতনে জর্জারিত ছিল। অতিরিক্ত যৌতুকের দাবীতে প্রায়শঃ নির্যাতন চালানো হতো। গত বুধবার সন্ধ্যা রাতে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে শাশুড়ী- ননদ ষড়যন্ত্র এঁটে ভাতের মধ্যে দানাদার কীটনাশক মিশিয়ে হত্যার পর পূত্রবধূ আত্মহত্যা করেছে বলে চালিয়ে দেবার অপচেষ্টা চালায়খাবার শেয়ে বিষ ক্রিয়ার আক্রানত্ম হলে সঙ্গে সঙ্গেই রাত ৯ টার দিকে প্রতিবেশীরা গাংনী হারপাতালে ভর্তি করে। পরবর্তীতে পিত্রালয়ে খবর দেয়া হলে আত্মীয়-স্বজন হাসপাতালে আসে এবং সীমার নিকট সব ঘটনা শোনে। এ ব্যাপারে স্বামী- শশুর- শাশুড়ী ও ননদরা হত্যার উদ্দেশ্যে জোড়পূর্বক বিষ মাখানো ভাত দিয়েছে। আমি এখন ৩ মাসের অনত্মঃসত্ত্বা। আমি বাচঁতে চাই। সীমার পিতা ফরিদ জানান, আমি এই নির্যাতনের বিচার চেয়ে মামলা করবো। আমার মেয়েকে আর ঐ জাহান্নামে দেবো না। এ রিপোর্ট লেখা পর্যনত্মমামলার প্রস্তুতি চলছিল। একদিন পরেও সীমার স্বামীর পরিবারের কেউ কাঁজখবর নিতে আসেনি। সকলেই পলাতক রয়েছে। মামলার ঠেকাতে দেন- দরবার শুরু করেছে।
অন্যদিকে একই এলাকায় কুলবাড়ীয়া গ্রামের মনিরুলের স্ত্রী মাছুরা (২৫) পারিবারিক কলহের জের ধরে বিষপানে আত্মহত্যার অপচেষ্টা চালিয়েছে। গত বৃহ স্পতিবারে সকালে ১ সনত্মানের জজনী স্বামীর নির্যাতন সইতে না পেরে বিষপান করে। বর্তমানে মাছুরা খাতুন গাংনী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীর রয়েছে।