পূর্ব বাংলার কমিউনিষ্ট পার্টীর কেন্দ্রীয় নেতা জামাল ওরফে রবি।কৃতী ফুটবলার থেকে মাফিয়া ডন।
এম এ লিংকন,গাংনী, মেহেরপুরঃ অপরাধ জগতের চাঁইদের অন্যতম একজন পূর্ববাংলার কমিউনিষ্ট পার্টি (এম এল)”র কেন্দ্রিয় নেতা চুয়াডাঙ্গার পলাশ পাড়ার জা...
https://gangninews.blogspot.com/2009/12/blog-post_04.html
এম এ লিংকন,গাংনী, মেহেরপুরঃ অপরাধ জগতের চাঁইদের অন্যতম একজন পূর্ববাংলার কমিউনিষ্ট পার্টি (এম এল)”র কেন্দ্রিয় নেতা চুয়াডাঙ্গার পলাশ পাড়ার জামাল ওরফে রবি। গত বুধবার রাতে চুয়াডাঙ্গা র্যাব ও পুলিশের সাথে বন্দুক যুদ্ধে নিহত হয়। নিহত জামাল ছিল বৃহত্তর কুষ্টিয়া সহ খুলনা বিভাগের মুর্তীমান আতংক। একসময়কার কৃতী ফুটবলার থেকে অন্ধকার জগতের মাফিয়া ডন।
জানা যায়, চুয়াডাঙ্গা পলাশ পাড়ার জয়নাল আবেদিনের ছেলে জামাল ছিলো একজন কৃতী ফুটবলার। এস এস সিপরীক্ষায় ফেল করার পর মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পড়ে। পরে একই পাড়ার পল্টু ও ইউসুফের সাথে দ্বন্দ শুরু হয়। ইতোমধ্যে পল্টু ও ইউসুফ পুলিশের হাতে ধরা পড়লে জামালকে সন্দেহ করে ও দেখে নেয়ার হুমকি দেয়। ১৯৯৭ সালে জেল থেকে ছাড়া পেয়ে এরা কয়রাডাঙ্গার লাল্টুর সাথে বাংলার কমিউনিষ্ট পার্টিতে যোগ দিলে আত্ব রক্ষার্থে জামাল শঙ্কর চন্দ্রের মজিদের হাত ধরে পূর্ববাংলার কমিউনিষ্ট পার্টীতে যোগ দেয়। একদিকে সংসার অন্যদিকে প্রতিপক্ষের হামলায় জামাল হয়েউঠে বেপরোয়া। অন্ধকার জগতে তার নাম হয় রবি ওরফে সুমন। শুরু করে রক্তের হোলি খেলা।
২০০৩ সালে মোফাখখার- তপন দ্বন্দে মূল পার্টী ভাগ হয়ে তপন জনযুদ্ধ গঠন করলে জামাল ওরফে রবি মোফাখখারের পক্ষনিয়ে মূল দলে থেকে যায়। সাথে থাকে দামূড় হুদার ছুন্নত। চাঞ্চল্যকর শিল্প পতি আশাবুল হক আশা, ব্যবসায়ী শহিদুল হক ও কুতি, বাহারুল,চেয়ারম্যান আলীহোসেন, বিপু সহ অর্ধশত হত্যার নায়ক এই রবি অপারেশন ক্লিনহার্ট ও স্পাইডার ওয়েভের সময় তার স্ত্রী নাসিমা সহ পাবনায় আত্মগোপন করে। পরে ঢাকাতে একটি গার্মেন্টস ফ্যাক্টরীতে চাকুরী নেয়। চাকুরী রত অবস্থায়ও মোবাইল ফোনে চাঁদাবাজীসহ খুনের ঘটনা ঘটিয়ে সাংবাদিকদের কাছে দ্বায়দ্বায়ীত্ব স্বীকার করতো।
মেহেরপুর সহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ত্রাস হিসেবে পরিচিত এই রবি গাংনী এলাকায় গোপনে সাংগঠনিক কাজ করতো এবং তার সাথে যোগ দেয় বাছামারী গ্রামের সাবার ওরফে সুমন।তাছাড়া গাংনীর আড়পাড়ার চাঞ্চল্যকর এইট মার্ডারসহ বেশ কয়েকটি খুনের নায়ক জামাল ওরফে রবি গত বুধবার চুয়াডাঙ্গা কেদারগঞ্জ আমবাগানে র্যাব ও পুলিশের সাথে বন্দুক যুদ্ধে নিহত হয়। গতকাল ররি নিহত হবার পর মেহেরপুর, গাংনী ও মজিবনগর এলাকায় মিষ্টি বিতরন করেছেন অনেকেই।
জানা যায়, চুয়াডাঙ্গা পলাশ পাড়ার জয়নাল আবেদিনের ছেলে জামাল ছিলো একজন কৃতী ফুটবলার। এস এস সিপরীক্ষায় ফেল করার পর মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পড়ে। পরে একই পাড়ার পল্টু ও ইউসুফের সাথে দ্বন্দ শুরু হয়। ইতোমধ্যে পল্টু ও ইউসুফ পুলিশের হাতে ধরা পড়লে জামালকে সন্দেহ করে ও দেখে নেয়ার হুমকি দেয়। ১৯৯৭ সালে জেল থেকে ছাড়া পেয়ে এরা কয়রাডাঙ্গার লাল্টুর সাথে বাংলার কমিউনিষ্ট পার্টিতে যোগ দিলে আত্ব রক্ষার্থে জামাল শঙ্কর চন্দ্রের মজিদের হাত ধরে পূর্ববাংলার কমিউনিষ্ট পার্টীতে যোগ দেয়। একদিকে সংসার অন্যদিকে প্রতিপক্ষের হামলায় জামাল হয়েউঠে বেপরোয়া। অন্ধকার জগতে তার নাম হয় রবি ওরফে সুমন। শুরু করে রক্তের হোলি খেলা।
২০০৩ সালে মোফাখখার- তপন দ্বন্দে মূল পার্টী ভাগ হয়ে তপন জনযুদ্ধ গঠন করলে জামাল ওরফে রবি মোফাখখারের পক্ষনিয়ে মূল দলে থেকে যায়। সাথে থাকে দামূড় হুদার ছুন্নত। চাঞ্চল্যকর শিল্প পতি আশাবুল হক আশা, ব্যবসায়ী শহিদুল হক ও কুতি, বাহারুল,চেয়ারম্যান আলীহোসেন, বিপু সহ অর্ধশত হত্যার নায়ক এই রবি অপারেশন ক্লিনহার্ট ও স্পাইডার ওয়েভের সময় তার স্ত্রী নাসিমা সহ পাবনায় আত্মগোপন করে। পরে ঢাকাতে একটি গার্মেন্টস ফ্যাক্টরীতে চাকুরী নেয়। চাকুরী রত অবস্থায়ও মোবাইল ফোনে চাঁদাবাজীসহ খুনের ঘটনা ঘটিয়ে সাংবাদিকদের কাছে দ্বায়দ্বায়ীত্ব স্বীকার করতো।
মেহেরপুর সহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ত্রাস হিসেবে পরিচিত এই রবি গাংনী এলাকায় গোপনে সাংগঠনিক কাজ করতো এবং তার সাথে যোগ দেয় বাছামারী গ্রামের সাবার ওরফে সুমন।তাছাড়া গাংনীর আড়পাড়ার চাঞ্চল্যকর এইট মার্ডারসহ বেশ কয়েকটি খুনের নায়ক জামাল ওরফে রবি গত বুধবার চুয়াডাঙ্গা কেদারগঞ্জ আমবাগানে র্যাব ও পুলিশের সাথে বন্দুক যুদ্ধে নিহত হয়। গতকাল ররি নিহত হবার পর মেহেরপুর, গাংনী ও মজিবনগর এলাকায় মিষ্টি বিতরন করেছেন অনেকেই।