গাংনীতে কাবিখা কর্মসূচীর ৪৩৪ মেঃ টন চাল হরিলুট হচ্ছে। দেখার কেউ নেই।
আমিরুল ইসলাম অলড্রাম:- গাংনীতে কাজের বিনিময়ে খাদ্য (কাবিখা) কর্মসুচীর ৪২টি প্রকল্পের বিপরীত বরাদ্ধকৃত ৪৩৪ মেঃ টন চাল হরিলুট হচ্ছে বলে অভ...
আমিরুল ইসলাম অলড্রাম:- গাংনীতে কাজের বিনিময়ে খাদ্য (কাবিখা) কর্মসুচীর ৪২টি প্রকল্পের বিপরীত বরাদ্ধকৃত ৪৩৪ মেঃ টন চাল হরিলুট হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। নাম মাত্র কাজ করে ইউপি চেয়ারম্যান বৃন্দ রাজনৈতিক প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় থেকে বরাদ্ধকৃত চাল আত্মসাৎ করার পায়তারা চালাচ্ছে।
উপজেলা প্রকল্প বাসত্মবায়ন কর্মকর্তার (পিআইও) অফিস সুত্রে জানা গেছে, গ্রামীণ কাঁচা রাসত্মা মেরামত ও সংস্কারের নিমিত্তে কাবিখা প্রকল্পের চাল বরাদ্ধ করা হয়েছে। ইউনিয়ন পর্যায়ে প্রকল্প বাসত্মবায়নে কল্পে কাথুলী ইউপিতে ৪৪ মেঃ টন। তেতুঁলবাড়িয়া ইউপিতে ৪৭ মেঃ টন। কাজীপুর ইউপিতে ৫৬ মেঃ টন। মটমুড়া ইউপিতে ৬৩ মেঃ টন। বামন্দি ইউপিতে ৩৮ মেঃ টন। ষোলটাকা ইউপিতে ৪৩ মেঃ টন। সাহারবাটি ইউপিতে ৩৬ মেঃ টন। ধানখোলা ইউপিতে ৭৩ মেঃ টন এবং রায়পুর ইউপিতে ৩৪ মেঃ টন চাল বরাদ্ধ দেয়া হয়। অফিস সুত্রে আরও জানা গেছে, প্রকল্পের বরাদ্ধকৃত চাল খাদ্য গুদাম থেকে উত্তোলন করলেও কয়েকটি ইউনিয়নে এখন ও কর্মসূচী শুরু করা হয়নি। কোন কোন ইউপি চেয়ারম্যান নাম মাত্র কাজ করে চাল ভাগাভাগি করে নিয়েছে। আরও জানা গেছে খাদ্য গুদামের কথিত নিয়ন্ত্রক শহিদুল ইসলাম তার সিন্ডিকেটের মাধ্যমে উক্ত প্রকল্প বাস্তবায়নে চেয়ারম্যানদের সাথে কমিশন ভাগাভাগি করে অর্থ বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে। প্রকল্প চেয়ারম্যানের সাথে চুক্তি করে কম মূল্যে মাটি কাটা লেবার নিয়ে চাল আত্মসাৎ করার মহোৎসব চলছে। এ ব্যাপারে সংশ্লিট কর্মকর্তার দৃষ্টি আর্কষন করেছে এলাকার সচেতন মহল।