আজ ১৪ ফেব্রয়ারী বিশ্ব ভালোবাসা দিবস
নিউজ ডেস্ক: ১৪ই ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। সারাবিশ্বের মানুষ ভ্যালেন্টাইনস ডে বললেও বাঙালি প্রাণের ভাষায় মায়ের ভাষায় এ দিবসের নাম দিয়েছ...
https://gangninews.blogspot.com/2010/02/blog-post_1719.html
নিউজ ডেস্ক:
১৪ই ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। সারাবিশ্বের মানুষ ভ্যালেন্টাইনস ডে বললেও বাঙালি প্রাণের ভাষায় মায়ের ভাষায় এ দিবসের নাম দিয়েছে বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। ভ্যালেন্টাইনস ডে প্লাবনের মতো ভাসিয়ে নিয়ে যায় সারা পৃথিবী। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশেও এ দিবসটি পালিত হয়ে থাকে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনায়। বিভিন্ন স্থানে দিবসটি উপলক্ষে বসে অগণিত মানুষের মিলনমেলা। দিবসটি শুধু ভালোবাসার। বিশেষ করে তরুণ-তরুণী, যুবক-যুবতীরা সারা বছর অধীর আগ্রহে দিনটি আগমনের অপেক্ষায় থাকে।
মনের মতো সেজেগুজে সবচেয়ে আপন মানুষটিকে আরো আপন করে পেতে এদিন সবার মনে জেগে ওঠে একটি নতুন টান। সেই টানে সাড়া দিয়ে দিনভর চলে তারুণ্যের জয়গান। শুধু তরুণ-তরুণীরা কেন, এখন প্রৌঢ়বৃদ্ধ-বৃদ্ধা কেউই আর বসে থাকেন না। সবাই নিজের সবচেয়ে আপনজনদের সাথে হেসে-খেলে নেচে-গেয়ে উৎসবী-আমেজে পার করে সারাদিন।
ঢাবি-র টিএসসিতে প্রাণের বাঁধভাঙা জোয়ার যেন সবার মনে ভালোবাসার পরশ বুলিয়ে দেয়। এখানে ভালোবাসা দিবসে সবাই যেন হারিয়ে যেতে চায় শুধুই ভালোবাসাবাসিতে।
ভ্যালেন্টাইনস ডের সঙ্গে জড়িয়ে আছে অনেক কাহিনী। এগুলোর মধ্যে আছে-যিশুখ্রিস্টের জন্মের ২৭০ বছর পর কোনো এক সময় তৎকালীন রোম সম্রাট দ্বিতীয় ক্লডিয়াসের মনে হল, যুদ্ধে বিবাহিত লোকজন কাজের নয়। তাদের থাকে অনেক পিছুটান। বউ-ছেলেমেয়ের জন্য সদা উতলা থাকে, যুদ্ধে মন থাকে না। এ জন্য তিনি আদেশ জারি করলেন, তরুণরা আর বিয়ে করতে পারবে না। তখন রোমে বাস করতেন ভ্যালেন্টাইন নামে এক পাদ্রি। তাঁর মনে হল, সম্রাটের এ আদেশটা বেআইনি। তিনি গোপনে তরুণদের বিয়ের পৌরোহিত্য করতে লাগলেন। ব্যাপারটা জেনে সম্রাট দ্বিতীয় ক্লডিয়াস মৃত্যুদণ্ড দেন সেন্ট ভ্যালেন্টাইনকে। অবশ্য কেউ কেউ বলেন, সে আমলে খ্রিস্টানদের রোম কারাগারে আটকে রেখে নির্যাতন করা হত। সেন্ট ভ্যালেন্টাইনস এসব বন্দিকে পালাতে সাহায্য করেছিলেন বলে সম্রাট তাকে গিলোটিনে দেন। আবার কেউ বলেন, সেন্ট ভ্যালেন্টাইন নিজেই কারাগারে বন্দি ছিলেন এবং তিনি কারাগার-প্রধানের কিশোরী কন্যার প্রেমে পড়েন। মৃত্যুর আগে তিনি সেই কিশোরীকে ফ্রম ইয়োর ভ্যালেন্টাইন লেখা পত্রও পাঠিয়েছিলেন (লোকে বলে, সেটাই বিশ্বের প্রথম ভ্যালেন্টাইনস কার্ড এবং এই বাক্যটি ভ্যালেন্টাইন দিবসের কার্ডে এখনো লেখা হয়)।
১৮৪০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস অঙ্গরাজ্যের ইস্টার হাওল্যান্ড নামে একটা কোম্পানি বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে ভালোবাসা দিবস হিসাবে ভ্যালেন্টাইনস ডের প্রচার চালায় এবং তাদের উৎপাদিত ভ্যালেন্টাইনস কার্ডে বাজার সয়লাব করে দেয়। বলা যায়, সেই থেকে সারা বিশ্বে দিনটি ক্রমশ জনপ্রিয় হতে থাকে।
১৪ই ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। সারাবিশ্বের মানুষ ভ্যালেন্টাইনস ডে বললেও বাঙালি প্রাণের ভাষায় মায়ের ভাষায় এ দিবসের নাম দিয়েছে বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। ভ্যালেন্টাইনস ডে প্লাবনের মতো ভাসিয়ে নিয়ে যায় সারা পৃথিবী। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশেও এ দিবসটি পালিত হয়ে থাকে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনায়। বিভিন্ন স্থানে দিবসটি উপলক্ষে বসে অগণিত মানুষের মিলনমেলা। দিবসটি শুধু ভালোবাসার। বিশেষ করে তরুণ-তরুণী, যুবক-যুবতীরা সারা বছর অধীর আগ্রহে দিনটি আগমনের অপেক্ষায় থাকে।
মনের মতো সেজেগুজে সবচেয়ে আপন মানুষটিকে আরো আপন করে পেতে এদিন সবার মনে জেগে ওঠে একটি নতুন টান। সেই টানে সাড়া দিয়ে দিনভর চলে তারুণ্যের জয়গান। শুধু তরুণ-তরুণীরা কেন, এখন প্রৌঢ়বৃদ্ধ-বৃদ্ধা কেউই আর বসে থাকেন না। সবাই নিজের সবচেয়ে আপনজনদের সাথে হেসে-খেলে নেচে-গেয়ে উৎসবী-আমেজে পার করে সারাদিন।
ঢাবি-র টিএসসিতে প্রাণের বাঁধভাঙা জোয়ার যেন সবার মনে ভালোবাসার পরশ বুলিয়ে দেয়। এখানে ভালোবাসা দিবসে সবাই যেন হারিয়ে যেতে চায় শুধুই ভালোবাসাবাসিতে।
ভ্যালেন্টাইনস ডের সঙ্গে জড়িয়ে আছে অনেক কাহিনী। এগুলোর মধ্যে আছে-যিশুখ্রিস্টের জন্মের ২৭০ বছর পর কোনো এক সময় তৎকালীন রোম সম্রাট দ্বিতীয় ক্লডিয়াসের মনে হল, যুদ্ধে বিবাহিত লোকজন কাজের নয়। তাদের থাকে অনেক পিছুটান। বউ-ছেলেমেয়ের জন্য সদা উতলা থাকে, যুদ্ধে মন থাকে না। এ জন্য তিনি আদেশ জারি করলেন, তরুণরা আর বিয়ে করতে পারবে না। তখন রোমে বাস করতেন ভ্যালেন্টাইন নামে এক পাদ্রি। তাঁর মনে হল, সম্রাটের এ আদেশটা বেআইনি। তিনি গোপনে তরুণদের বিয়ের পৌরোহিত্য করতে লাগলেন। ব্যাপারটা জেনে সম্রাট দ্বিতীয় ক্লডিয়াস মৃত্যুদণ্ড দেন সেন্ট ভ্যালেন্টাইনকে। অবশ্য কেউ কেউ বলেন, সে আমলে খ্রিস্টানদের রোম কারাগারে আটকে রেখে নির্যাতন করা হত। সেন্ট ভ্যালেন্টাইনস এসব বন্দিকে পালাতে সাহায্য করেছিলেন বলে সম্রাট তাকে গিলোটিনে দেন। আবার কেউ বলেন, সেন্ট ভ্যালেন্টাইন নিজেই কারাগারে বন্দি ছিলেন এবং তিনি কারাগার-প্রধানের কিশোরী কন্যার প্রেমে পড়েন। মৃত্যুর আগে তিনি সেই কিশোরীকে ফ্রম ইয়োর ভ্যালেন্টাইন লেখা পত্রও পাঠিয়েছিলেন (লোকে বলে, সেটাই বিশ্বের প্রথম ভ্যালেন্টাইনস কার্ড এবং এই বাক্যটি ভ্যালেন্টাইন দিবসের কার্ডে এখনো লেখা হয়)।
১৮৪০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস অঙ্গরাজ্যের ইস্টার হাওল্যান্ড নামে একটা কোম্পানি বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে ভালোবাসা দিবস হিসাবে ভ্যালেন্টাইনস ডের প্রচার চালায় এবং তাদের উৎপাদিত ভ্যালেন্টাইনস কার্ডে বাজার সয়লাব করে দেয়। বলা যায়, সেই থেকে সারা বিশ্বে দিনটি ক্রমশ জনপ্রিয় হতে থাকে।