গাংনীতে সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোং লিঃ এর শাখা ম্যানেজারের বিরুদ্ধে গ্রাহক হয়রানি ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ।
আবু হোসেন- গাংনীতে সন্ধানী লাইফ ইন্সুরেন্স কোং লিঃ শাখা ম্যানেজারের বিরুদ্ধে গ্রাহক হয়রানি ও অথ্য আত্মসাতের অভিযোগ পাওয়া গছে। লক্ষ লক্ষ টাক...
https://gangninews.blogspot.com/2010/02/blog-post_2262.html
আবু হোসেন- গাংনীতে সন্ধানী লাইফ ইন্সুরেন্স কোং লিঃ শাখা ম্যানেজারের বিরুদ্ধে গ্রাহক হয়রানি ও অথ্য আত্মসাতের অভিযোগ পাওয়া গছে। লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে বীমা কর্মী উপজেলার করমদি গ্রামের ৩৫/৪০ জনের নিকট থেকে বিভিন্ন কিসিত্মতে ৫/৬ লাখ টাকা উত্তোলন করে প্রতারণা করেছে। অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ৭ জনের নিকট থেকে বিভিন্ন কিসিত্মতে ৩১ হাজার ৪৬৭ টাকা গ্রহণ করে বীমা অফিসের রেজিষ্ট্রারে জমা না করে আত্মসাৎ করেছে। এ ব্যাপারে গ্রাহক আঃ রশিদ বাদি হয়ে আদালতে প্রতারণা মামলা করেও বিচার পায়নি।
জানা গেছে, ২০০৫ সাল থেকে উপজেলার খাসমহল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হবিবর রহমান শাখা ম্যানেজার হিসেবে করমদি গ্রামের এরশাদ, তুফান, নাজির, হামেদ, রশিদ, হেলাল, হামিদুল, শাকের মহাবুল, শরিফুল সহ প্রায় ৪০ জনের নিকট থেকে বীমার নামে লক্ষ লক্ষ টাকা আদায় করে পুরোপুরি আত্মসাৎ করেছে। এ সব গ্রাহকরা টাকার হিসাব চাইতে গেলে সে বলে আমি তোমাদের টাকা গ্রহণ করি নাই। আমার স্ত্রী শাহনাজ বেগম বীমা কর্মী। তোমরা তার কাছে যাও। শাহনাজের নিকট বিষয়টি জানতে গেলে সে গ্রাহকদের সাথে অসদাচরণ করে তাড়িয়ে দেয়, এ ব্যাপারে মেহেরপুর আদালতে ৪০৬/৪২০ দঃ বিধিতে ৯/১১/০৯ইং তারিখে মামলা হয়েছে। বিষয়টি জানতে অভিযুক্ত শিক্ষক হবিবর রহমানের সাথে একাধিকবার জানতে চাইলেও পাওয়া যায়নি। গ্রাহকরা তাদের পাশ বই নিয়ে বিচারের দাবীতে দ্বারে দ্বারে খুরেও বিচার পাচ্ছে না। এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসকের হসত্মক্ষেপ কামনা করেছে তুক্তভোগী মহল।
জানা গেছে, ২০০৫ সাল থেকে উপজেলার খাসমহল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হবিবর রহমান শাখা ম্যানেজার হিসেবে করমদি গ্রামের এরশাদ, তুফান, নাজির, হামেদ, রশিদ, হেলাল, হামিদুল, শাকের মহাবুল, শরিফুল সহ প্রায় ৪০ জনের নিকট থেকে বীমার নামে লক্ষ লক্ষ টাকা আদায় করে পুরোপুরি আত্মসাৎ করেছে। এ সব গ্রাহকরা টাকার হিসাব চাইতে গেলে সে বলে আমি তোমাদের টাকা গ্রহণ করি নাই। আমার স্ত্রী শাহনাজ বেগম বীমা কর্মী। তোমরা তার কাছে যাও। শাহনাজের নিকট বিষয়টি জানতে গেলে সে গ্রাহকদের সাথে অসদাচরণ করে তাড়িয়ে দেয়, এ ব্যাপারে মেহেরপুর আদালতে ৪০৬/৪২০ দঃ বিধিতে ৯/১১/০৯ইং তারিখে মামলা হয়েছে। বিষয়টি জানতে অভিযুক্ত শিক্ষক হবিবর রহমানের সাথে একাধিকবার জানতে চাইলেও পাওয়া যায়নি। গ্রাহকরা তাদের পাশ বই নিয়ে বিচারের দাবীতে দ্বারে দ্বারে খুরেও বিচার পাচ্ছে না। এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসকের হসত্মক্ষেপ কামনা করেছে তুক্তভোগী মহল।