গাংনীতে পারিবারিক সংঘর্ষে মামার হাতে আহত ভাগ্নে অবশেষে মারা গেছে।
এম এ লিংকনঃ-গাংনীর পল্লীতে পারিবারিক কলহের জের ধরে সংঘর্ষে মামার হাতে আহত ভাগ্নে মারা গেছে। গত বুধবার দিনগত রাতে রাজশাহী মেডিক্যাল হাসপাতালে...
https://gangninews.blogspot.com/2010/02/blog-post_2798.html
এম এ লিংকনঃ-গাংনীর পল্লীতে পারিবারিক কলহের জের ধরে সংঘর্ষে মামার হাতে আহত ভাগ্নে মারা গেছে। গত বুধবার দিনগত রাতে রাজশাহী মেডিক্যাল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গুরুতর আহত সহড়াবাড়িয়ার কছিম উদ্দিন (৩৭) মারা গেছে। সে সহড়াবাড়িয়া গ্রামের হায়েত আলীর ছেলে ।
পুলিশ ও পারিবারিক সুত্রে জানা গেছে,এ উপজেলার সহড়াবাড়িয়া গ্রামের মামা রমজান আলীর হাতে ভাগ্নে কাছিমউদ্দিন গুরুতর জখম হয় গত ২৮ অক্টোবর সকালে।গুরুতর অবস্থায় কাছিম উদ্দিনকে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। ২ দিন চিকিৎসার পর তার অবস্থার আশংকা জনক হলে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে রেফার্ড করে। তার পর চিকিৎসার ব্যায় ভার চালাতেক না পারায় বাড়ীতে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে অবস্থার অবনতি হলে রাজশাহী মেডিক্যাল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ২ মাস পর চিকিৎসাধীন আবস্থায় সে মারা যায়। আরও জানা গেছে, রমজান ও ছেলেদের সাথে কাছিম উদ্দিনের ভাই বশির উদ্দিনের মধ্যে পারিবারিক কলহ বাঁধলে কছিম উদ্দিন ঠেকাতে যায়। এ সময় রমজান ও তার ছেলে শাহাবুল ও ইনতাজুল লোহার শাবল ও কোঁদাল দিয়ে আঘাত করলে সে গুরুতর জখম হয়।
রমজানের ন্ত্রী সহ ৩ ছেলে সনত্মান রয়েছে। স্ত্রী সাজেদা বাদী হয়ে গাংনী থানার হত্যা মামলা দায়ের করলে পুলিশ অভিযুক্ত মামা রমজান আলীকে আটক করেছে। এ রির্পোট লিখা পর্যনত্ম লাশ ময়না তদনেত্মর জন্য গাংনী থানায় রাখা ছিল।
পুলিশ ও পারিবারিক সুত্রে জানা গেছে,এ উপজেলার সহড়াবাড়িয়া গ্রামের মামা রমজান আলীর হাতে ভাগ্নে কাছিমউদ্দিন গুরুতর জখম হয় গত ২৮ অক্টোবর সকালে।গুরুতর অবস্থায় কাছিম উদ্দিনকে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। ২ দিন চিকিৎসার পর তার অবস্থার আশংকা জনক হলে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে রেফার্ড করে। তার পর চিকিৎসার ব্যায় ভার চালাতেক না পারায় বাড়ীতে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে অবস্থার অবনতি হলে রাজশাহী মেডিক্যাল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ২ মাস পর চিকিৎসাধীন আবস্থায় সে মারা যায়। আরও জানা গেছে, রমজান ও ছেলেদের সাথে কাছিম উদ্দিনের ভাই বশির উদ্দিনের মধ্যে পারিবারিক কলহ বাঁধলে কছিম উদ্দিন ঠেকাতে যায়। এ সময় রমজান ও তার ছেলে শাহাবুল ও ইনতাজুল লোহার শাবল ও কোঁদাল দিয়ে আঘাত করলে সে গুরুতর জখম হয়।
রমজানের ন্ত্রী সহ ৩ ছেলে সনত্মান রয়েছে। স্ত্রী সাজেদা বাদী হয়ে গাংনী থানার হত্যা মামলা দায়ের করলে পুলিশ অভিযুক্ত মামা রমজান আলীকে আটক করেছে। এ রির্পোট লিখা পর্যনত্ম লাশ ময়না তদনেত্মর জন্য গাংনী থানায় রাখা ছিল।