গাংনীতে প্রবাসীর স্ত্রীর পরকীয়া প্রেম প্রবাস ফেরত স্বমী সামাজিক বিচার থেকে বঞ্চিত।
এম এ লিংকন- গাংনীর পল্লীতে প্রবাসীর স্ত্রীর পরকীয়া প্রেমের খবর ফাঁস হলে পরিবারে ভুল বুঝাবুঝি শুরু হয়েছে। স্ত্রীর অবৈধ মিলনের খবর পেয়ে প্রবাস...
https://gangninews.blogspot.com/2010/02/blog-post_5272.html
এম এ লিংকন- গাংনীর পল্লীতে প্রবাসীর স্ত্রীর পরকীয়া প্রেমের খবর ফাঁস হলে পরিবারে ভুল বুঝাবুঝি শুরু হয়েছে। স্ত্রীর অবৈধ মিলনের খবর পেয়ে প্রবাস ফেরত স্বমী সামাজিক বিচার থেকে বঞ্চিত রয়েছে। সমাজপতিদের নিকট অভিযোগ করেও অবশেষে কুলটা স্ত্রীকে নিয়ে ঘর-সংসার করতে বাধ্য হচ্ছে। চাঞ্চল্যকর এ ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার সাহারবাটী ইউনিয়নের অনত্মর্গত ভোমরদহ গ্রামে। নারী লোভী লম্পট প্রভাবশালী হওয়ায় সমাজের কেউ বিচার করতে সাহস পাচ্ছে না। উপরনত্ম বাদীকে মামলা না করার জন্য হুমকি প্রদান করা হচ্ছে।
গ্রামবাসী সুত্রে জানা গেছে, উপজেলার ভোমরদহ গ্রামের নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের গোলাম হোসেনের ছেলে মোসত্মফা ৩ সনত্মান স্ত্রী রেখে প্রায় দেড় বছর আগে কর্মসংস্থানের জন্য দুবাই গমন করে। এই সুযোগে একই গ্রামের ফকির পাড়ার প্রভাবশালী আঃ কুদ্দুসের ছেলে লম্পট মঞ্জুরুল (১ সনত্মানের জনক) মোসত্মফার স্ত্রী ৩ সনত্মানের জননী আলতাফনের সাথে গোপনে অবৈধ মেলামেশা শুরু করে। খবর ছড়িয়ে পড়লে প্রবাসী মোসত্মফা তার স্ত্রীকে নিষেধ করার পরও সে নিবৃত না হলে মোসত্মফা বাড়ি ফিরে আসে। প্রতিবেশী এবং তার নিজ সনত্মানদের কাছে সব ঘটনা শুনেও প্রতিকার হয়নি। শ্বশুর গোলাম হোসেন লোক লজ্জায় মুখ খুলতে রাজী হচ্ছে না। অন্য দিকে ধর্ষক মঞ্জুরুলের পরিবার নানা ভাবে হুমকি দিয়ে আসছে। তার পরিবার দম্ভ করে বলেছে বাদিকে আমরা ম্যানেজ করেছি। মোসত্মফা কোন অভিযোগ না করলে সমাজের মাথা ব্যথা কেন? খোঁজ নিয়ে জানা গেছে। ক্ষমতাসীন দলের ছত্রছায়ায় মঞ্জুরুল ও তার পরিবারের সদস্যরা প্রতিপক্ষের পাট গুদামে আগুন তামাক ক্ষেত কর্তনের মত অপরাধ করে আসছে বলে গ্রামবাসীর ধারণা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক গ্রামের অনেকেই জানান, মঞ্জুরুলের এই অপকর্মের বিচার না হলে গ্রামে আসামজিক কাজ কর্ম বেড়ে যাবে। ইউপি চেয়ারম্যান মেম্বর বিষয়টি জানেন না বলে জানান।
গ্রামবাসী সুত্রে জানা গেছে, উপজেলার ভোমরদহ গ্রামের নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের গোলাম হোসেনের ছেলে মোসত্মফা ৩ সনত্মান স্ত্রী রেখে প্রায় দেড় বছর আগে কর্মসংস্থানের জন্য দুবাই গমন করে। এই সুযোগে একই গ্রামের ফকির পাড়ার প্রভাবশালী আঃ কুদ্দুসের ছেলে লম্পট মঞ্জুরুল (১ সনত্মানের জনক) মোসত্মফার স্ত্রী ৩ সনত্মানের জননী আলতাফনের সাথে গোপনে অবৈধ মেলামেশা শুরু করে। খবর ছড়িয়ে পড়লে প্রবাসী মোসত্মফা তার স্ত্রীকে নিষেধ করার পরও সে নিবৃত না হলে মোসত্মফা বাড়ি ফিরে আসে। প্রতিবেশী এবং তার নিজ সনত্মানদের কাছে সব ঘটনা শুনেও প্রতিকার হয়নি। শ্বশুর গোলাম হোসেন লোক লজ্জায় মুখ খুলতে রাজী হচ্ছে না। অন্য দিকে ধর্ষক মঞ্জুরুলের পরিবার নানা ভাবে হুমকি দিয়ে আসছে। তার পরিবার দম্ভ করে বলেছে বাদিকে আমরা ম্যানেজ করেছি। মোসত্মফা কোন অভিযোগ না করলে সমাজের মাথা ব্যথা কেন? খোঁজ নিয়ে জানা গেছে। ক্ষমতাসীন দলের ছত্রছায়ায় মঞ্জুরুল ও তার পরিবারের সদস্যরা প্রতিপক্ষের পাট গুদামে আগুন তামাক ক্ষেত কর্তনের মত অপরাধ করে আসছে বলে গ্রামবাসীর ধারণা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক গ্রামের অনেকেই জানান, মঞ্জুরুলের এই অপকর্মের বিচার না হলে গ্রামে আসামজিক কাজ কর্ম বেড়ে যাবে। ইউপি চেয়ারম্যান মেম্বর বিষয়টি জানেন না বলে জানান।