গাংনীর পল্লি মহাম্মদপুর মাদরাসার মাঠ দখল করে যাত্রাপালার আয়োজন।
মহাম্মদপুর প্রতিনিধীঃ-মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার পল্লি মহাম্মদপুর মাদরাসার মাঠ দখল করে স্থানীয়রা যাত্রাপালার আয়োজন করেছে। একদিকে এসএসসি পরীক্ষ...
https://gangninews.blogspot.com/2010/02/blog-post_04.html
মহাম্মদপুর প্রতিনিধীঃ-মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার পল্লি মহাম্মদপুর মাদরাসার মাঠ দখল করে স্থানীয়রা যাত্রাপালার আয়োজন করেছে। একদিকে এসএসসি পরীক্ষা অপরদিকে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও গোরস্তানের জায়গা দখল করে যাত্রাপালার আয়োজন করায় গ্রামবাসীর মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে যাত্রাপালা বন্ধে গত রোববার ১৩২ জন গ্রামবাসীর স্বাক্ষরিত একটি আবেদনপত্র পুলিশ সুপার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও গাংনী থানার ওসি বরাবর প্রেরণ করেছে এলাকাবাসী।
লিখিত অভিযোগে প্রকাশ, স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা হোগলবাড়ীয়া মহাম্মদপুর দাখিল মাদরাসা মাঠ দখল করে যাত্রাপালার জন্য প্যান্ডেল তৈরি করেছেন। গোরস্তানের পাশে কয়েক গজ দূরে রয়েছে স্থানীয় গোরস্তান। এ জায়গা দুটি ধর্মীয় ও পবিত্র স্থান। অথচ ক্ষমতার জোরে মাদরাসা ও গোরস্তানের জায়গা দখল করে যাত্রাপালার আয়োজন করেছে। যা ইসলামের পরিপন্থি ও সমাজ বিরোধী বলে আখ্যায়িত করেছেন এলাকার ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা। অন্যদিকে যাত্রাশিল্পীদের থাকার জন্য মাদরাসার দুটি কক্ষ বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে। এলাকাবাসীর চাপের মুখে মাদরাসা কক্ষ না পেয়ে গোরস্তানের একপাশে করা হয়েছে তাদের থাকার জায়গা। সেখানেই চলছে বাজনাবাজিসহ রিহার্সেল।
মাদরাসার কয়েকজন শিক্ষক নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, মাদরাসার মাঠ দখল করায় ছাত্রছাত্রীরা চলাচল করতে পারছে না। তাছাড়া বাইরের লোকজন ঘোরাফেরা করায় মেয়েদের চলাচল করা দুঃসাধ্য হয়ে পড়েছে। অনেকেই মাদরাসায় আসা বন্ধ করে দিয়েছে। সামনে দাখিল পরীক্ষার সময়ে গানবাজনার আয়োজন করেছে। যার ফলে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছে। এতে করে তারা কাঙ্ক্ষিত ফরাফল অর্জনে ব্যর্থ হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে যাত্রা পরিচালনা কমিটির সভাপতি নিজাম উদ্দীন মেম্বার কৌশলে এড়িয়ে যান।
অপরদিকে গাংনী থানার ওসির অনুপস্থিতিতে সেকেন্ড অফিসার গোলাম মোহম্মদ জানান, তদন্ত চলছে। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হেনে যাত্রার অনুমোদন দেয়া সম্ভব নয়।
লিখিত অভিযোগে প্রকাশ, স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা হোগলবাড়ীয়া মহাম্মদপুর দাখিল মাদরাসা মাঠ দখল করে যাত্রাপালার জন্য প্যান্ডেল তৈরি করেছেন। গোরস্তানের পাশে কয়েক গজ দূরে রয়েছে স্থানীয় গোরস্তান। এ জায়গা দুটি ধর্মীয় ও পবিত্র স্থান। অথচ ক্ষমতার জোরে মাদরাসা ও গোরস্তানের জায়গা দখল করে যাত্রাপালার আয়োজন করেছে। যা ইসলামের পরিপন্থি ও সমাজ বিরোধী বলে আখ্যায়িত করেছেন এলাকার ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা। অন্যদিকে যাত্রাশিল্পীদের থাকার জন্য মাদরাসার দুটি কক্ষ বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে। এলাকাবাসীর চাপের মুখে মাদরাসা কক্ষ না পেয়ে গোরস্তানের একপাশে করা হয়েছে তাদের থাকার জায়গা। সেখানেই চলছে বাজনাবাজিসহ রিহার্সেল।
মাদরাসার কয়েকজন শিক্ষক নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, মাদরাসার মাঠ দখল করায় ছাত্রছাত্রীরা চলাচল করতে পারছে না। তাছাড়া বাইরের লোকজন ঘোরাফেরা করায় মেয়েদের চলাচল করা দুঃসাধ্য হয়ে পড়েছে। অনেকেই মাদরাসায় আসা বন্ধ করে দিয়েছে। সামনে দাখিল পরীক্ষার সময়ে গানবাজনার আয়োজন করেছে। যার ফলে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছে। এতে করে তারা কাঙ্ক্ষিত ফরাফল অর্জনে ব্যর্থ হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে যাত্রা পরিচালনা কমিটির সভাপতি নিজাম উদ্দীন মেম্বার কৌশলে এড়িয়ে যান।
অপরদিকে গাংনী থানার ওসির অনুপস্থিতিতে সেকেন্ড অফিসার গোলাম মোহম্মদ জানান, তদন্ত চলছে। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হেনে যাত্রার অনুমোদন দেয়া সম্ভব নয়।