গাংনীতে সড়ক ও জনপথের জায়গায় অবৈধ স্থাপনা।
নিউজ ডেস্ক ঃ মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বিভিন্ন সড়ক ও মহাসড়কের দুপাশে অবৈধ ভাবে গড়ে উঠেছে অবৈধ স্থাপনা। বসছে হাট বাজার বাড়ছে দূর্ঘটনা। প্রভাবশ...
https://gangninews.blogspot.com/2010/02/blog-post_2681.html
নিউজ ডেস্ক ঃ মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বিভিন্ন সড়ক ও মহাসড়কের দুপাশে অবৈধ ভাবে গড়ে উঠেছে অবৈধ স্থাপনা। বসছে হাট বাজার বাড়ছে দূর্ঘটনা। প্রভাবশালী ও রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের ইন্ধনে সড়ক ও জনপথের জায়গা দখল করে এসব অবৈধ স্থাপনা গড়ে উঠেছে বলে সচেতন মহল জানিয়েছে তবে সড়ক ও জনপথ বিভাগ কোন মনত্মব্য করেনি।
গাংনী উপজেলা থেকে গাংনী মেহেরপুর হাটবোয়ালিয়া- কাথুলী- কুষ্টিয়া রুটে আনত্মঃ জেলা ও দুরপালার কয়েক হাজার যানবাহন চলাচল করে। সড়ক ও জনপথ বিভাগের রাসত্মা সরু হলেও দুপাশে জায়গা থাকায় সাইড দেয়া-নেয়া ছাড়াও রিক্সা-ভ্যান চলাচলে কোন অসুবিধা হতো না। রাসত্মার জায়গা দখল করে অবৈধ স্থাপনা গড়ে ওঠায় তা সম্ভব হচ্ছে না। বিশেষ করে গাংনী শহরের হাসপাতাল বাজার ও ট্রাফিক মোড়ে গড়ে তোলা হয়েছে হোটেল, রেসেত্মারা ওষুধের দোকান, ওয়েল্ডিং কারখানা ও গাড়ীর গ্যারেজ।
এ ছাড়াও ঐতিহ্যবাহী ব্যবসা কেন্দ্র বামন্দি বাওট, তেরাইল, রায়পুর, মড়কা ও হেমায়েতপুর সহ বিভিন্ন স্থানে সড়কের জায়গায় দোকান-পাট গড়ে ওঠা ছাড়াও হাট-বাজার সবায় জন দূর্ভোগ চরমে পৌছেছে। গাড়ী ও হাট বাজারের বর্জ্য ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকায় চলাচল দুঃসাধ্য হয়ে পড়েছে। হাট বাজারের মালিকগন ক্রেতা বিক্রেতাদের কাছ থেকে নিয়মিত খাজনা নিলেও জায়গা দিতে না পারায় ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা রাসত্মার দুপাশে তাদের ব্যবসার প্রসার সাজিয়েছে।
একটি সুত্রে জানিয়েছে, তত্বাবধায়ক সরকারের আমলে জেলা পরিষদ, সড়ক ও জনপথ বিভাগ যৌথবাহিনীর সহায়তায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করলেও মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর আবার ও সড়ক ও জনপথের জায়গা দখলের মহড়া শুরু করেছে। মেহেরপুর সড়ক ও জনপথ বিভাগের প্রকৌশলী মহিবুল হক জানান, একা কুষ্টিয়া ও মেহেরপুর দু'জেলার দায়ীত্ব পালন করতে হয়। তাই সব কিছু দেখা সম্ভব হয়না। তাছাড়া জনবল সংকট রয়েছে। মেহেরপুর জেলা পরিষদের সচীব এ কে এম সালাউদ্দিন নাগরী জানান, বিষয়টি তিনি জানেন না। দেখে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
গাংনী উপজেলা থেকে গাংনী মেহেরপুর হাটবোয়ালিয়া- কাথুলী- কুষ্টিয়া রুটে আনত্মঃ জেলা ও দুরপালার কয়েক হাজার যানবাহন চলাচল করে। সড়ক ও জনপথ বিভাগের রাসত্মা সরু হলেও দুপাশে জায়গা থাকায় সাইড দেয়া-নেয়া ছাড়াও রিক্সা-ভ্যান চলাচলে কোন অসুবিধা হতো না। রাসত্মার জায়গা দখল করে অবৈধ স্থাপনা গড়ে ওঠায় তা সম্ভব হচ্ছে না। বিশেষ করে গাংনী শহরের হাসপাতাল বাজার ও ট্রাফিক মোড়ে গড়ে তোলা হয়েছে হোটেল, রেসেত্মারা ওষুধের দোকান, ওয়েল্ডিং কারখানা ও গাড়ীর গ্যারেজ।
এ ছাড়াও ঐতিহ্যবাহী ব্যবসা কেন্দ্র বামন্দি বাওট, তেরাইল, রায়পুর, মড়কা ও হেমায়েতপুর সহ বিভিন্ন স্থানে সড়কের জায়গায় দোকান-পাট গড়ে ওঠা ছাড়াও হাট-বাজার সবায় জন দূর্ভোগ চরমে পৌছেছে। গাড়ী ও হাট বাজারের বর্জ্য ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকায় চলাচল দুঃসাধ্য হয়ে পড়েছে। হাট বাজারের মালিকগন ক্রেতা বিক্রেতাদের কাছ থেকে নিয়মিত খাজনা নিলেও জায়গা দিতে না পারায় ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা রাসত্মার দুপাশে তাদের ব্যবসার প্রসার সাজিয়েছে।
একটি সুত্রে জানিয়েছে, তত্বাবধায়ক সরকারের আমলে জেলা পরিষদ, সড়ক ও জনপথ বিভাগ যৌথবাহিনীর সহায়তায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করলেও মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর আবার ও সড়ক ও জনপথের জায়গা দখলের মহড়া শুরু করেছে। মেহেরপুর সড়ক ও জনপথ বিভাগের প্রকৌশলী মহিবুল হক জানান, একা কুষ্টিয়া ও মেহেরপুর দু'জেলার দায়ীত্ব পালন করতে হয়। তাই সব কিছু দেখা সম্ভব হয়না। তাছাড়া জনবল সংকট রয়েছে। মেহেরপুর জেলা পরিষদের সচীব এ কে এম সালাউদ্দিন নাগরী জানান, বিষয়টি তিনি জানেন না। দেখে ব্যবস্থা নেয়া হবে।