ব্যাপক প্রচার না করে হাম টিকাদান ক্যাম্পেইন গাংনীতে টিএইচএর বিরুদ্ধে টিকাদান কর্মসূচীর অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ।
এম,এ,লিংকন- সরকারী বরাদ্দ থাকলেও ব্যাপক প্রচার (মাইকিং) না করে হাম টিকাদান ক্যাম্পেইন কর্মসূচী সফলতার মখ দেখতে পারছে না। গাংনীতে উপজেলা স্বস...
https://gangninews.blogspot.com/2010/02/blog-post_5348.html
এম,এ,লিংকন- সরকারী বরাদ্দ থাকলেও ব্যাপক প্রচার (মাইকিং) না করে হাম টিকাদান ক্যাম্পেইন কর্মসূচী সফলতার মখ দেখতে পারছে না। গাংনীতে উপজেলা স্বস্থ্য ও প.প. কর্মকর্তা ডাঃ আবু মোহাম্মদ জহুরুল ইসলামের বিরুদ্ধে টিকাদান কর্মসূচীর অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। ইপিআই বিভাগ সুত্রে জানা গেছে, গতকাল ১৪ ফেব্রুয়ারী থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারী ২ সপ্তাহ ব্যাপী হাম টিকাদান কেন্দ্র ও ভ্রাম্যমান ৯টি কেন্দ্রের মাধ্যমে ০-৯ মাসের বয়সী ২৯ হাজার ২৩৬ জন শিশুকে পোলিও খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। অন্য দিকে ৯ মাস থেকে ৫৯ মাস পর্যনত্ম বয়সী ২৫ হাজার ৮৮৩ জন শিশুকে হামের টিকাদানের লক্ষ্য মাত্রা ধরা হয়েছে।
নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, ব্যাপক প্রচারের জন্য উপজেলার সাবেক ওয়ার্ড প্রতি ১ হাজার টাকা বরাদ্দ থাকলেও টিএইচএ উক্ত বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাৎ করে নাম মাত্র মৌখিক ভাবে প্রচার করে হাজার হাজার টাকা অর্থ বানিজ্য করেছে। এ ছাড়াও তিনি হাসপাতালে নিয়মিত উপস্থিত থাকেন না বা টিকাদান কর্মসূচী মনিটরিং করেন না নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ইপিআই সেচ্ছাসেবক জানায়, এনআইডি প্রোগ্রামে ওয়ার্ড প্রতি মাত্র ৫০০ টাকা থেকে ৬০০ টাকা দেয়া হয়েছে যাতে রয়েছে অনিয়ম। বিষয়টি জেলা প্রশাসক ও সিভিল সার্জনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে সংশ্লিষ্টরা।
নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, ব্যাপক প্রচারের জন্য উপজেলার সাবেক ওয়ার্ড প্রতি ১ হাজার টাকা বরাদ্দ থাকলেও টিএইচএ উক্ত বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাৎ করে নাম মাত্র মৌখিক ভাবে প্রচার করে হাজার হাজার টাকা অর্থ বানিজ্য করেছে। এ ছাড়াও তিনি হাসপাতালে নিয়মিত উপস্থিত থাকেন না বা টিকাদান কর্মসূচী মনিটরিং করেন না নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ইপিআই সেচ্ছাসেবক জানায়, এনআইডি প্রোগ্রামে ওয়ার্ড প্রতি মাত্র ৫০০ টাকা থেকে ৬০০ টাকা দেয়া হয়েছে যাতে রয়েছে অনিয়ম। বিষয়টি জেলা প্রশাসক ও সিভিল সার্জনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে সংশ্লিষ্টরা।