জীবন যুদ্ধ পরাজিত মুক্তিযোদ্ধা মজিদ এখন মৃত্যুর প্রহর গুণছে।
গাংনী থেকে মোসত্মাফিজুর রহামন- দেশকে ভালোবেসে নিজের জীবন উৎসর্গ করে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে দেশকে জয়ের মালা পরাতে পারলেও জীবন যুদ্ধে ...
https://gangninews.blogspot.com/2009/11/blog-post_7187.html
গাংনী থেকে মোসত্মাফিজুর রহামন- দেশকে ভালোবেসে নিজের জীবন উৎসর্গ করে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে দেশকে জয়ের মালা পরাতে পারলেও জীবন যুদ্ধে মজিদ এক পরাজিত সৈনিক। মেহেরপুর শহরের ৫নং ওয়ার্ড হঠাৎপাড়ার আব্দুল মজিদ (৭৫)। নানা রকম রোগ শোকে ভারা কঙ্কালসার দেহ নিয়ে প্রতিনিয়ত মৃত্যুর প্রহর গুনছে অসহায় এ মুক্তিযোদ্ধা। নানা সংস্থায় ঋণে ভরা অর্থ কষ্ট আর দারিদ্র্যতার কষাঘাতে জরাজীর্ণ মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মজিদের শেষ ইচ্ছে যেন মৃত্যুর পর অনত্মত রাষ্ট্রীয় মার্যাদায় তার দাফন হয়।
মেহেরপুর শহরের ৫নং ওয়ার্ডের হঠাৎপাড়ার মৃত দাউদ আলীর ছেলে বীর মুক্তিযোদ্ধা (মুক্তিযোদ্ধা নং- ০৪-১০০০১০২৫৮) ১৯৭১ সাণের যুদ্ধে সরাসরি অংশগ্রহণ করেন। মুক্তিযোদ্ধা মজিদ ভারতের শিকারপুর ক্যাম্পে প্রশিক্ষন শেষে মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মেজর মালেকের নেতৃত্বে সরাসরি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়েছে ৩৮ বছর পূর্বে। ৭১ সালে দেশ মুক্ত হয়েছে। দেশে আজ অনেক পরিবর্তন এসেছে। শুধু অসহায় ও মুক্তিযোদ্ধা জীবন ও জীবিকার কোন পরিবর্তন হয়নি। ১ ছেলে ও ১ মেয়ের সংসার নিয়ে মুক্তিযোদ্ধা মজিদ বেশ কষ্টে বেঁচে আছেন। জীবন জীবিকার তাগিদে কখনও রাজ মিস্ত্রির যোগালী, কখনও রিকশা চালিয়ে আবার কখনও জোট-পাট খেটে বাঁচার চেষ্টা করছেন। কিন্তু মৃত্যুর দুয়ারে দাঁড় করিয়েছেন। মুক্তিযোদ্ধা মজিদ জানান, আমি দীর্ঘদিন যাবৎ নান রোগে ভূূগছি। আমার mnvq-m¤^j ছাগল গরুসহ বিভিন্ন সংস্থা থেকে ঋণ নিয়ে চিকিৎসা করেছি। প্রথমে মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলাম। ডাক্তারা অবহেলা করে আমাে রেফার করে দেয়। পরবর্তীতে রাজশাহী, ঢাকাসহ বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছি।
সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছিলাম সাহায্য দেয়ার জ্য। মেহেরপুরের ডিসি আমা মাত্র ২০ কেজি চাল দিয়েছে। মেহেরপুর পৌর মেয়র আমাকে অপমান করে তাড়িয়ে দিয়েছে। তিনি আরো জানান বর্তমানে মুক্তিযোদ্ধ সংসদ থেকে পনেরশ টাকা ভাতা দেয়। এ দিয়ে আমার সংসার চলে। তিনি বর্তমানে সরকারের কাছে আবেদন জানিয়ে বলেন, আমার পরিবারটিকে বাঁচাতে এককালীন অনুদান দেওয়া হোক। যাতে আমি বাঁচতে পারি।
মেহেরপুর শহরের ৫নং ওয়ার্ডের হঠাৎপাড়ার মৃত দাউদ আলীর ছেলে বীর মুক্তিযোদ্ধা (মুক্তিযোদ্ধা নং- ০৪-১০০০১০২৫৮) ১৯৭১ সাণের যুদ্ধে সরাসরি অংশগ্রহণ করেন। মুক্তিযোদ্ধা মজিদ ভারতের শিকারপুর ক্যাম্পে প্রশিক্ষন শেষে মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মেজর মালেকের নেতৃত্বে সরাসরি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়েছে ৩৮ বছর পূর্বে। ৭১ সালে দেশ মুক্ত হয়েছে। দেশে আজ অনেক পরিবর্তন এসেছে। শুধু অসহায় ও মুক্তিযোদ্ধা জীবন ও জীবিকার কোন পরিবর্তন হয়নি। ১ ছেলে ও ১ মেয়ের সংসার নিয়ে মুক্তিযোদ্ধা মজিদ বেশ কষ্টে বেঁচে আছেন। জীবন জীবিকার তাগিদে কখনও রাজ মিস্ত্রির যোগালী, কখনও রিকশা চালিয়ে আবার কখনও জোট-পাট খেটে বাঁচার চেষ্টা করছেন। কিন্তু মৃত্যুর দুয়ারে দাঁড় করিয়েছেন। মুক্তিযোদ্ধা মজিদ জানান, আমি দীর্ঘদিন যাবৎ নান রোগে ভূূগছি। আমার mnvq-m¤^j ছাগল গরুসহ বিভিন্ন সংস্থা থেকে ঋণ নিয়ে চিকিৎসা করেছি। প্রথমে মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলাম। ডাক্তারা অবহেলা করে আমাে রেফার করে দেয়। পরবর্তীতে রাজশাহী, ঢাকাসহ বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছি।
সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছিলাম সাহায্য দেয়ার জ্য। মেহেরপুরের ডিসি আমা মাত্র ২০ কেজি চাল দিয়েছে। মেহেরপুর পৌর মেয়র আমাকে অপমান করে তাড়িয়ে দিয়েছে। তিনি আরো জানান বর্তমানে মুক্তিযোদ্ধ সংসদ থেকে পনেরশ টাকা ভাতা দেয়। এ দিয়ে আমার সংসার চলে। তিনি বর্তমানে সরকারের কাছে আবেদন জানিয়ে বলেন, আমার পরিবারটিকে বাঁচাতে এককালীন অনুদান দেওয়া হোক। যাতে আমি বাঁচতে পারি।