গাংনীর অলিতে গলিতে অবৈধ যানবহন সহ চলছে লাইসেন্স বিহীন মটর সাইকেল
মেহেরপু রের গাংনীর বিভিন্ন স্থানে অবৈধ নছিমন,করিমন,আলমসাধু,ইজিবাইক,প্রশাষনের নাকের ডগায় বীর দর্পে ঘুরলেও অজ্ঞাত কারনে নীরব ভূমিকা পালন কর...
মেহেরপুরের গাংনীর বিভিন্ন স্থানে অবৈধ নছিমন,করিমন,আলমসাধু,ইজিবাইক,প্রশাষনের নাকের ডগায় বীর দর্পে ঘুরলেও অজ্ঞাত কারনে নীরব ভূমিকা পালন করছে বলে জনমনে প্রশ্ন উঠেছে । অপ্রাপ্ত ও অদক্ষ চালক দ্বারা উক্ত যানবহন চালানোর কারনে জেলার বিভিন্ন জায়গায় দুর্ঘটনা বেড়ে চলেছে। উপজেলায় বিভিন্ন এলাকায় গড়ে উঠেছে অবৈধ নছিমন,করিমন,আলোমসাধুর কারখানা। প্রশাষনের নাকের উপর দিয়ে বেপরোয়া ভাবে চলাচল করলেও এ সকল চালক দেরও কিছুই হচ্ছে না। বিভিন্ন মহলে খোজ নিয়ে জানা গেছে অবিভাবকরা বিভিন্ন এনজিও থেকে টাকা নিয়ে অপ্রাপ্ত বয়সের ছেলে দিয়ে এ সকল অবৈধ পরিবহন দিয়ে রোড পারমিট না নিয়ে মানুষ সহ বিভিন্ন প্রকার ভারি মালামাল বহন করছে।
এদিকে অবৈধতে পিছিয়ে নেই মটর সাইকেলও । মেহেরপুর ও গাংনীর এলাকা ঘুরে দেখা গেছে লাইসেন্স বিহিন মটর সাইকেল শতকরা ৮০ভাগ। র্যব-পুলিস মোবাইল কোটে এসব মটর সাইকেল আটক করে কিন্ত দেখা যায় আবারো সেইসব মটর সাইকেল লাইসেন্স বিহিন চলাফেরা করে।এসব মটর সাইকেল আটক করে লাইসেন্স করতে বাধ্য করলে যেমন সরকারের আয়ের উৎস বৃদ্ধি পাবে তেমনি কমে যাবে অপরাধ। এসব মালিকগন লাইসেন্স বিহিন মটরসাইকেল চড়ে ঘুরে বেড়ালেও প্রশাষন কিছু করতে পারেনা। কিন্তু এ সকল অবৈধ যানবহন চলাচল বন্ধ করলে রোড এক্সিডেন্ট কমে যাবে। নইতো অকালে প্রাণ হারাতে হবে হাজার হাজার মানুষকে। এ ব্যপারে কথা বল্লে গাংনী উপজেলা নির্বাহী অফিসার অজিয়র রহমান জানান রাজনৈতিক নেতাদের সুপারিসের কারনে এ সকল মটর সাইকেল গ্রেফতার করার পরেও ছেড়েদিতে হয়।
গাংনী বাজারের আমিরুল মার্কেটের সামনে থেকে তোলা ছবিতেই প্রমান হয়। এখানে পার্কিং করা সব কটি গাড়িই লাইসেন্স বিহিন।